নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের সব ছবি কম ঝামেলায় ডাউনলোড করুন

http://www.wallpaperbase.com হচ্ছে বিনামূল্যে ওয়ালপেপার ডাউনলোড করার একটি সাইট। এরকম আরো অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখান থেকে ছবি ডাউনলোড করা যায়। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই একটা একটা ছবি সেভ করতে হয়। এখন কোন সাইটে যদি ১০০০০ ছবি থাকে সব ছবি আপনার হার্ডডিস্কে সেভ করাটা কতটা ঝামেলার কাজ একবার চিন্তা করে দেখুন। কম ঝামেলায় কিভাবে অনেক ছবি ডাউনলোড করবেন সেটাই এখন আপনাদের বলব।

যা যা লাগবে:
১. Mozilla Firefox
২. FlashGot Add-ons for Firefox
৩. FlashGet Download Manager

Read the rest of this entry »

Redhat Linux Administration : Display Card কনফিগারেশন

পিসিতে লগিন করার জন্য ২ ধরনের ইন্টারফেস ব্যবহার করা হয়।
১. GUI (Graphical User Interface)
২. CUI (Character User Interface)

পিসি বুট হওয়ার পরে সয়ংক্রিয়ভাবে কোন ইন্টারফেস লোড হবে তা নির্ভর করে /etc/inittab ফাইলে runlevel কি সেট করা আছে তার উপর। /etc/inittab ফাইলটি ওপেন করলে একটা লাইন খুঁজে পাবেন যেখানে লেখা আছে id:5:initdefault এই ধরনের কিছু। এই লাইনে 5 দিয়ে বুঝানো হচ্ছে বাই-ডিফল্ট ফুল মাল্টি ইউজার মোডে GUI লোড হবে। 5 এর পরিবর্তে 3 থাকলে ফুল মাল্টি ইউজার মোডে CUI লোড হবে। CUI থেকে GUI এ যেতে চাইলে startx লিখে এন্টার দিতে হবে।

Redhat লিনাক্সে ২ ধরনের ডেস্কটপ এরভাইরনমেন্ট আছে।
১. GNOME
২. KDE
Read the rest of this entry »

Ubuntustudio এর থিম ইনস্টল করুন

ubuntustudio.jpg

Ubuntu লিনাক্সের কথা কম-বেশি মোটামুটি সবাই জানেন। বর্তমানে এর ৭.০৪ ভারশন পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু Ubuntustudio এর নাম হয়ত অনেকেই জানেন না। Ubuntustudio হচ্ছে Ubuntu লিনাক্সের একটি বিশেষ সংস্করন যা মুলতঃ অডিও, ভিডিও এবং গ্রাফিক্স প্রফেশনালদের কথা মাথায় রেখে করা হয়েছে। আজকের এই লেখাটি Ubuntustudio নিয়ে নয় বরঞ্চ এর থিমটা কিভাবে Ubuntu ৭.০৪ এ ইনস্টল করবেন তা নিয়ে। যারা Ubuntu ৭.০৪ বাদ দিয়ে Ubuntustudio ইনস্টল করতে চান না কিন্তু এর আকর্ষনীয় থিমটা ব্যবহার করতে চান তারা নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন। Read the rest of this entry »

মাই নেটওয়ার্ক প্লেসে কম্পিউটার দেখা না গেলে

আপনার পিসি একটা Workgroup এর অধীনে কাজ করে। পিসিতে নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি ঠিক আছে, ইমেইল কাজ করছে, ইন্টারনেট ও কাজ করছে। কিন্তু সমস্যা হল মাই নেটওয়ার্ক প্লেসে গেলে কম্পিউটার দেখা যাচ্ছে না। এই ক্ষেত্রে ২টা সমাধান আছে। প্রথমে ১নং টা করুন না হলে ২নং টা করবেন।

১নং সমাধান:
My Computer এ রাইট মাউস ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। Windows XP হলে Computer Name ট্যাব এবং Windows 2000 হলে Network Identification ট্যাবে ক্লিক করুন। Network ID বাটনে ক্লিক করুন। Network Identification Wizard রান হবে। Next ক্লিক করুন। This computer is a part of a business network………. সিলেক্ট করে Next দিন। My company uses a network without a domain সিলেক্ট করে Next দিন। Workgroup Name আগে যা ছিল তা লিখে Next দিন।
Read the rest of this entry »

Redhat Linux Administration : Network Interface Card কনফিগারেশন (পর্ব -০৩)

IP Route:
আমরা প্রত্যেকটা ইন্টারফেসের জন্য static route সেট করতে পারব। যেমন:- eth0 এর জন্য স্ট্যাটিক রাউট সেট করতে চাইলে /etc/sysconfig/network-scripts/route-eth0 ফাইলে কাজ করতে হবে। syntax হবে IP_Address/CIDR via Gateway_Address
উদাহারন:- 192.168.1.0/24 via 192.168.100.254

system-config-network বা GUI দিয়ে যদি static route সেট করেন সেক্ষেত্রে /etc/sysconfig/network-scripts/route-eth0 ফাইলের পরিবর্তে /etc/sysconfig/networking/devices/eth0.route ফাইলটি তৈরী হবে। Read the rest of this entry »

Redhat Linux Administration : Network Interface Card কনফিগারেশন (পর্ব -০২)

ইন্টারফেস, সাব-ইন্টারফেস ইত্যাদি কনফিগার করার জন্য কমান্ডের পরিবর্তে সরাসরি নির্দিষ্ট ফাইল এডিট করা যায়। এই সংক্রান্ত ফাইলগুলো থাকে /etc/sysconfig/network-scripts ডিরেক্টরিতে। eth0 এর কনফিগারেশন থাকে ifcfg-eth0 ফাইলটিতে। আপনার পিসিতে যদি দুইটি NIC থাকে তাহলে ifcfg-eth1 ফাইলে ২য় NIC টির কনফিগারেশন থাকবে। ফাইলগুলো এডিট করার পর service network restart কমান্ডটি দিতে হবে নতুন সেটিংস এপ্লাই করার জন্য। ifcfg-eth0 ফাইলটিতে সাধারনত নিচের তথ্যগুলি থাকে। Read the rest of this entry »

Redhat Linux Administration : Network Interface Card কনফিগারেশন (পর্ব -০১)

Network Interface Card এর কনফিগারেশন খুবই গুরুত্বপূর্ন একটা অধ্যায়। এই বিষয়ে পরিপূর্ন ধারনা থাকাটা প্রত্যেক সিস্টেম এডমিনিস্ট্রেটরের জন্য আবশ্যক। লিনাক্সে NIC কে সাধারনত eth0, eth1 নামে দেখা যায়। একটা NIC থাকলে সেটা বাইডিফল্ট eth0 হয়।

NIC এর বর্তমান সেটিংস দেখার জন্য ifconfig কমান্ডটি ব্যবহার করা হয়। কমান্ডটি এক্সিকিউট করলে আপনার পিসিতে কি কি নেটওয়ার্ক কার্ড আছে এবং তাদের সেটিংসসমূহ দেখতে পাবেন। এছাড়া নির্দিষ্ট কোন কার্ড এর ইনফরমেশন জানতে চাইলে তা ও সম্ভব। ধরি, eth0 এর ইনফরমেশন দেখব সেক্ষেত্রে কমান্ড হবে-
ifconfig eth0
Read the rest of this entry »

Redhat Linux Administration : User ও Group সংক্রান্ত কিছু প্রয়োজনীয় কমান্ড

Group কি?
Group হচ্ছে একাধিক User কে একই রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার পদ্ধতি। একটা নির্দিষ্ট Group কে যে ধরনের পারমিশন দেওয়া হবে ঐ Group এর অন্তর্গত সকল User এর উপর একই রকম পারমিশন সয়ংক্রিয়ভাবে বসে যাবে। ধরা যাক, example.txt ফাইলের উপর কিছু User এর একই রকম এক্সেস পারমিশন দিতে হবে। যা করতে হবে-

user1 এবং user2 নামে দুটো user তৈরী করুন
useradd user1
useradd user2

user1 এবং user2 এর পাসওয়ার্ড সেট করুন
passwd user1
passwd user2
Read the rest of this entry »

Redhat Linux Administration : ফাইল এক্সেস পারমিশন (পর্ব-০২)

গত পোস্টে বলেছিলাম ফাইল পারমিশনের অন্য একটি পদ্ধতি আলোচনা করব। এই পদ্ধতিকে Absolute Mode বলা হয়। এই পদ্ধতিতে RWX এর পরিবর্তে সংখ্যা দিয়ে পারমিশন দেওয়া হয়। যেমন:-
Read পারমিশনের মান 4
Write পারমিশনের মান 2
Execute পারমিশনের মান 1
Read the rest of this entry »

Redhat Linux Administration : ফাইল এক্সেস পারমিশন (পর্ব-০১)

ফাইল এক্সেস পারমিশন তিনটা গ্রুপে বিভক্ত। এই তিন গ্রুপের এক জনকে অথবা একাধিক জনকে অথবা সকলকে ফাইল এক্সেস পারমিশন দেয়া যায়।
১. Owner(User) সংক্ষেপে u
২. Group সংক্ষেপে g
৩. Other users সংক্ষেপে o
সব ইউজারকে একত্রে (u+g+o) সংক্ষেপে a

ফাইল এক্সেস পারমিশন ও তিন ধরনের হয়। নিচের তালিকাতে তা দেখানো হল। Read the rest of this entry »